বাংলাদেশের নির্বাচন বহিঃবিশ্বে তুমুল আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। বহিঃবিশ্বে হচ্ছে আলোচিত ও সমালোচিত।
বাংলাদেশের নির্বাচনে গুণী ও বিশ্ব বরণ্য ব্যাক্তিবর্গ সরাসরি যুক্ত রয়েছে।
তবুও সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দু হল নির্বাচন।
বাংলাদেশের সকল নির্বাচন সমালোচনার ঝড় তোলে। but
হোক সেটা স্থানীয় ছোট্ট নির্বাচন কিংবা জাতীয় নির্বাচন। নির্বাচনে সকল কিছু পরিচালনা করে ইসি।
সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুসারে প্রতি ৫ বছর অন্তর অন্তত জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠীত হয়।
So এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের প্রধান দলগুলো আওয়ামী লীগ, বিএনপি সহ সকল দলই আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে।
-
চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক বাংলাদেশ দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সম্পর্কে বিস্তারিত।
Instance ইসি দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের শেষর দিকে কিংবা ২০২৪ সালের জানুয়ারী-ফেব্রয়ারির মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
তবে ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দৃড় প্রত্যাশা রয়েছে।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সকল নির্বাচন পরিচালনা করে থাকে।নির্বাচন কমিশন সম্পুর্ন স্বাধীন ও নিরপেক্ষ।সংবিধান অনুসারে তাঁরা স্বাধীন ও নিরপেক্ষ ভাবে নির্বাচনি কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ৩৫০টি আসন রয়েছে। যে দল নির্বাচনে সর্বাধিক আসন পাবে সেই দল সরকার গঠন করতে পারবে।
২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১লা অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয়।নির্বাচনে বিএনপি ১৯৩টি আসন পেয়ে জয়লাভ করে।
আওয়ামী লীগ সহ মোট ১৯টি রাজনৈতিক দল এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে।
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
একাদশ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে এবং আনুষ্ঠানিক সরকার গঠন করে ছিল।
So উক্ত নির্বাচনে দ্বিতীয় স্থান লাভ করে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এবং এককভাবে নির্বাচনে তৃতীয় স্থান লাভ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
তবে than এই নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে রয়েছে গুরুতর বিতর্ক এবং নির্বাচনের ফলাফল ছিল সম্পূর্ণ এক পাক্ষিক।
Than তখন থেকেই বিএনপি সহ বিরোধীরা ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে পুননির্বাচনের দাবি তুলেন।
বিএনপির দলের নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা পদ স্থাপা দিয়েছে এবং সরকারের অধীনে বিএনপির ঘোষণা অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনে তারা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণ করবে না।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সকল নির্বাচনি রুলস ও রেগুলেশন পরিচালনা করে থাকে।
১৯৭৩ সালের পর থেকে নিয়ে এপর্যন্ত নির্বাচনে অংশগ্রহন করেছে অনেক দল।কোন কোন দল পেয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা আবার কোন কোন দল নিঃশেষ হয়ে গেছে।
সাধারণ মানুষ জন নির্বাচনের সাথে একক ভাবে সম্পৃক্ত হয়েগেছে। দলকে প্রচন্ড ভালোবাসে।দলের স্বার্থে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছে।
১২ তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার পর নিয়ম অনুযায়ী প্রতি ৫ বছর পূর্তি পর ১৩ তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
সে হিসেবে ২০২৯ সালের ডিসেম্বরের শেষে ১৩ তম জাতীয় সাংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার কথা৷
তবে than কোন কারণ বসত ১২ তম সংসদ ও মন্ত্রীসভা ভেঙ্গে গেলে আগাম নির্বাচন হলে সেটা যখন হবে সঠিক ভাবে তখনই বলা যাবে।
আগামীর নির্বাচন নিয়ে আজকে অনেক আলোচনা হলো এবং অনেক তথ্য উপাত্ত শেয়ার করা হলো।
আমাদের শেয়ার করা তথ্য কোন প্রকার ভুল পরিলক্ষিত হলে অতি সত্তর আমাদেরকে জানানোর জোড়ালো অনুরোধ রইলো।
এছাড়াও যেকোন প্রকার প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন,ধন্যবাদ।
বাংলাদেশের রাজনীতি অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত